বিমানের টিকেট অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক

Modern Inter Link  » Services »  বিমানের টিকেট অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক
0 Comments

বিমানের টিকেট মাত্র 500/- (পাঁচশত) টাকায়।

এখানে অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক বিমানের অনলাইন টিকেট পাওয়া যায়।

আন্তর্জাতিক বিমানের টিকেটর জন্য যা প্রয়োজনীয়ঃ
১। সর্বনিম্ন ৬ মাস মেয়াদের পাসপোর্ট ।
২। সর্বনিম্ন ৬ মাস মেয়াদের ভিসা ।

সস্তায় বিমান টিকেট কেনার  বিভিন্ন তথ্য

আগেকার দিনে বছরের পর বছর সময় লাগিয়ে জাহাজে করে এক দেশ থেকে আরেক দেশে যাওয়া হতো। জুল ভার্ন সাহেব তারআশি দিনে বিশ্বভ্রমণগল্পে দেখিয়ে দিলেন জাহাজ ছাড়াও আকাশে বেলুনে চড়ে পৃথিবী ঘুরে আসা সম্ভব তাও অনেক কম সময়ে। বেলুনের পর আকাশপথ পাড়ি দিতে উড়োজাহাজের পদার্পণ হলো এবং  বলা যায় সময় আর মেঘকে এনে দিলো হাতের মুঠোয়। উড়োজাহাজ বা প্লেনে করে যেমন এক স্থান থেকে আরেক স্থানে দ্রুত চলে যাওয়া যাচ্ছে তেমনি এই দ্রুততার সেবা কিনতে পকেট থেকে বেড়িয়ে যাচ্ছে অনেকখানি টাকা। অথচ প্লেনের টিকেট মানেই যে দামি তা কিন্তু নয়। নিচে কিভাবে সস্তায় প্লেনের ফ্লাইট বুক করা যায় তার কিছু উপায় উল্লেখ করা হলো

১। যত আগে বুকিং তত কম দামে টিকেট

আন্তর্জাতিক ফ্লাইট বুকিং এর ক্ষেত্রে যত আগে টিকেট বুক করবেন তত বেশি সস্তা পরবে। অভ্যন্তরীন ফ্লাইটের ক্ষেত্রেও এই নিয়মটি প্রযোজ্য। তাই বেড়াতে যাবার প্ল্যান থাকলে কমপক্ষে ৬০ দিন আগে টিকেট বুক করুন। আপনি আপনার নির্ধারিত যাত্রার দিনের দিন আগে বা দিন আগে টিকেট বুক করলে যে দামে পেতে, একই টিকেট প্রায় ৪০ থেকে ৬০ % কম দামে পাবেন।

২। ট্রাভেল এজেন্ট এর সাহায্য পরিহার করুন

ট্রাভেল এজেন্ট কে দিয়ে ফ্লাইট বুক না করে নিজে খোঁজ নিয়ে ফ্লাইট বুক করুন। ট্রাভেল এজেন্টদের সাথে বিভিন্ন এরোপ্লেন কোম্পানির চুক্তি থাকে।তারা আপনাকে সস্তায় টিকেট না দিয়ে বরং ব্যবসায় লাভের জন্য নিজেদের কমিশনের জন্য সেসমস্ত কোম্পানীর ফ্লাইট বুক করাতে বাধ্য করে টাকাও বেশি রাখে।

অনলাইন অ্যাপ বা বুকিং সাইট ব্যবহার করা

অনলাইন বুকিং সাইট থেকে খোঁজ নিয়ে আগে আগে টিকেট বুক করান। এই সমস্ত সাইট তুলনামূলক কম দামে টিকেট বিক্রি করে এবং প্রায় সময়ই ফ্লাইট বুকিং এর ক্ষেত্রে আকর্ষণীয় অফার দেয়। বুকিং ডট কম, এক্সপিডিয়া ডট কম, মেকমাইট্রিপ ডট কম ইত্যাদি সাইটগুলোতে এই সেবা সহজেই পাওয়া যায়। তবে এই মুহূর্তে স্কাইস্যানার নামের অ্যাপটি সহজ ব্যবহার এবং অন্য সাইটগুলোর তুলনায় সস্তায় ফ্লাইট বুক করার জন্য খুবই জনপ্রিয়। এই অ্যাপটি কয়েকটা বুকিং সাইট সার্চ করে নির্দিষ্ট গন্তব্যে এর জন্য সবচেয়ে কমদামী ফ্লাইটটি খুঁজে দেয় এবং প্রয়োজনে পছন্দের কোম্পানির বা দিনের ফ্লাইটটির দাম কমলে এলারট দিয়ে জানিয়ে দেয়। এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে পছন্দের ফ্লাইটটি অনেকসময় কমদামে পাওয়া সম্ভব।

৪। প্রাইভেট ব্রাউজিং মোড অন করে ফ্লাইট সার্চ করা

ফ্লাইট সার্চ করার আগে খেয়াল রাখতে হবে যেন ডিভাইসের ব্রাউজারের ইনকগ্নিটো মোড অন থাকে বা ব্রাউজিং প্রাইভেট থাকে। এটি না থাকলে আপনার ব্রাউজিং হিস্ট্রি কুকিজ এর মাধ্যমে এয়ারপ্লেন কোম্পানির সাইটের কাছে রেকর্ড হয়ে থাকে। ফলে যখন্তারা দেখে যে আপনি তাদের ফ্লাইট একটি বিশেষ দিনের বিশেষ সময়ের জন্য চান এবং বারবার অনলাইনে তার খোঁজ করছেন তখন তারা সেই ফ্লাইটটির দাম বাড়িয়ে দেয়। তাই কুকি অফ করে প্রাইভেট ব্রাউজিং মোড অন করে ব্রাউজ করলে পরে যখন অনলাইনে বুক করা হয় তখন টিকেট কম দামে পাওয়া যায়।

৫। প্রক্সি বা ভিপিএন ব্যবহার করা

প্রাইভেট ব্রাউজিং এর পাশাপাশি ভিপিএন বা প্রক্সি ব্যবহার করে নিজের ডিভাইসের অবস্থান আইপি এড্রেস লুকিয়ে টিকেট ব্রাউজ করা উচিত। কারণ অনেক কোম্পানি কুকি রাখার পাশাপাশি ডিভাইসের আইপি এড্রেস লগ করে রাখে ফলে আপনার সার্চ সম্পর্কে তাদের কাছে রেকর্ড থেকে যায় এবং তারা এটার সুবিধা নেয়।

৬। ছুটির দিনের ফ্লাইট বুকিং এড়িয়ে চলা

ছুটির দিনের আগে পরে টিকেটের দাম বেড়ে যায়। তাই বাংলাদেশের ক্ষেত্রে যেমন বৃহস্পতি, শুক্র, শনিবারে অভ্যন্তরীণ ফ্লাইটের টিকেটের দাম বেশি হবার কথা তেমনি বাইরের দেশে শনিবারের টিকেটের দাম বেশি হয়। এই কয়দিন টিকেট না কেটে আগে আগে কাটা ভাল।

৭। সপ্তাহের মাঝের দিনের সুযোগ নেওয়া

সাধারণত সপ্তাহের মাঝের দিনগুলো যেমন সোম, মঙ্গল, বুধ, বৃহস্পতিবারে ফ্লাইটের দাম বাকি তিন দিনের থেকে একটু কম থাকে। জরিপ বলে যে সাধারণত পৃথিবীর প্রায় সকল দেশেই মঙ্গলবারের ফ্লাইট অন্যান্য দিনের থেকে কম দামে টিকেট ছাড়ে। মঙ্গলবারের টিকেট বুক করলে অন্য দিনের থেকে প্রায় ১০ শতাংশ কম টাকা খরচ হয়। তাই এই সুবিধা নেবার চেষ্টা করা যেতে পারে।

৮। বুকিং এর ক্ষেত্রে সময়ের খেয়াল

এশিয়া মহাদেশে সকালের ফ্লাইট অন্য সময়ের থেকে সস্তা। আবার অন্য মহাদেশের সন্ধ্যার ফ্লাইট এর দরদাম সাধারণত একটু  বেশি উঠানামা করে। তাই সন্ধ্যার ফ্লাইটে খরচ একটু কম হয়।

৯। সরাসরি বিমান কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ

সরাসরি কর্তৃপক্ষের অর্থাৎ বিভিন্ন বিমান কোম্পানির সাথে সরাসরি যোগাযোগের মাধ্যমে অনেক সময় কম দামে ফ্লাইট সার্ভিস বুক করা যায়। এই যোগাযোগ তাদের অফিসের ঠিকানায় ব্যক্তিগত ভাবে গিয়ে বা কোম্পানির মেইল অ্যাড্রেসে বা কাস্টোমার সার্ভিস ফোনের মাধ্যমে সহজেই করা সম্ভব। কিন্তু বিভিন্ন কোম্পানির সাথে আলাদা আলাদাভাবে ব্যক্তিগত যোগাযোগ রক্ষা করাটা সময়সাপেক্ষ ব্যাপার।

১০। নিউজলেটার সাবস্ক্রাইব এবং শেষ মুহূর্তের চেষ্টা

বিভিন্ন বুকিং সাইট এবং আয়ারপ্লেন কোম্পানির প্রমোশনাল অফার নিউজলেটার সাবস্ক্রাইব করে রাখা বুদ্ধিমানের কাজ কারণ অনেকসময় তারা শেষ মুহূর্তে এসে বড় পরিমাণের ডিস্কাউন্ট দিয়ে তাদের সেসমস্ত সিট বিক্রির চেষ্টা করে যেগুলো নানা কারণে যাত্রার নির্ধারিত সময়ের দু এক দিন আগেও তারা বিক্রি করতে ব্যর্থ হয়েছে। তাই একদম শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত চেষ্টা করে যাওয়া উচিত।

১১। সিজনের সময়ে টিকেট না কাটা

সিজন এর সময়টাকে সবসময় এড়িয়ে চলার চেষ্টা করতে হবে। উৎসবের সময়গুলো যেমন ইদ, পুজো, ক্রিসমাস , গরমের ছুটি ইত্যাদি তে প্লেনের টিকেট এর মূল্য সাধারণ সময়ের চেয়ে কয়েকগুণ বেশি থাকে। এসময় সাধারণত ফ্লাইটের চাহিদা বেশি থাকায় দামও বেড়ে যায়। ছুটির সময়ের টিকেট তাই অনেক আগে আগে বুকিং করে ফেলা ভাল।

১২। রাউন্ড ট্রিপ টিকেট

এছাড়া কিছু কিছু ক্ষেত্রে দেখা যায় রিটার্ন টিকেট না করে সিঙ্গেল সিঙ্গেল ওয়ান ওয়ে টিকেট করলে কম দাম পরে ফ্লাইট বুকিং এর ক্ষেত্রে। তবে এই জিনিসটা সময় এবং কোম্পানি বিশেষে একেক সময় একেক ভাবে কাজ করে। অনেক রুট আছে যেখানে টু ওয়ে টিকেটে কম দাম পরে। এছাড়া আন্তর্জাতিক ভ্রমণের ক্ষেত্রে ট্রানজিট থাকলে একই এয়ার লাইন্সের টিকেট কাটা উচিত। একই রুটে ট্রানজিটের আগে এক এয়ারলাইন্স এবং পরে অন্য আরেকটি এয়ারলাইন্স এর টিকেট বুক করলে সাধারণত দাম খানিকটা বেশি পরে।

টিকেট কেনার আগে সতর্কতা

অনলাইন অ্যাপ বা বুকিং সাইটগুলোতে টিকেট বুক করার ক্ষেত্রে সবসময় খেয়াল রাখতে হবে তারা কিসের কিসের সার্ভিসের মূল্য আপনার টিকেটের সাথে যুক্ত করছে এবং কি কি বাদ রাখছে। সস্তা দাম পেলেই হুট করে টিকেট সবসময় বুক করে ফেলা উচিত নয়। অনেক সাইট আছে যারা শুধুমাত্র আপনাকে টিকেট এর মূল্য দেখাবে। অথচ আপনার মালপত্র, দূরের যাত্রার ক্ষেত্রে খাবার দাবার অন্যান্য সার্ভিসের জন্য আলাদা সার্ভিস চার্জ নিবে যা মূল টিকেটের দামের কাছাকাছি চলে যায়। এসমস্ত জিনিস খেয়াল করে ফ্লাইটের টিকিট বুক করতে হবে।

উড়োজাহাজ এখনও শুধু ধনবানদের যাত্রার মাধ্যম হয়ে থাকবে ধারণার অবসান ঘটবে যদি উপরের বিষয়গুলো খেয়াল করে সহজে সস্তায় সবাই ফ্লাইটের টিকিট বুক করতে সফল হয়। আশা করি উপরে টিপস গুলো কাজে লাগালে রাইট সাহেবদের স্বপ্নের জাহাজকে সবাই নিজেদের স্বপ্নে নয়, বাস্তবেই ধরতে সক্ষম হবেন।

আরামদায়ক ভ্রমণের মাধ্যমে দেশের অভ্যন্তরীণ গন্তব্যে দ্রুত পৌঁছাতে সড়ক, রেল এবং নৌপথের পাশাপাশি আকাশপথে ভ্রমণ বর্তমান সময়ে বেশ জনপ্রিয়তা অর্জন করছে। বর্তমানে বাংলাদেশের বিমান সংস্থাগুলোর প্রতিযোগিতা ও সেবামূলক মনোভাবের কারণে বিমান ভাড়া অনেকাংশেই হ্রাস পেয়েছে। এছাড়া সময় বাঁচাতে কিংবা ঘন্টার পর ঘন্টা ট্র্যাফিক জ্যামের কবল থেকে রেহাই পেতে মানুষ নির্দ্বিধায় আকাশপথকে বেছে নিচ্ছেন।

ভ্রমণ গাইডের আজকের আয়োজনে আমরা তুলে ধরছি বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রুটে (domestic flight) ফ্লাইট চালনাকারী বিমান সংস্থা গুলো ও অভ্যন্তরীণ সকল রুটের বিমান ভাড়া সম্পর্কে। এই লেখার সমস্ত তথ্য সংশ্লিষ্ট বিমান সংস্থার অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে তাই ফ্লাইট সংক্রান্ত যেকোন তথ্যের পরিবর্তনের দ্বায়ভার সংশ্লিষ্ট বিমান সংস্থার উপর বর্তাবে।

বিমান ভাড়া সাধারণত ফিক্সড থাকে না। ভ্রমণের তারিখের উপর নির্ভর করে বিমান ভাড়া হ্রাস বৃদ্ধি পায়। এছাড়া ভিন্ন ভিন্ন বিমান সংস্থার ভিন্ন ভিন্ন বিমানের ক্লাস বা শ্রেণী ভেদে ভাড়া নির্ধারিত হয়ে থাকে। বিশেষ সময়ে টিকেটে ছাড়ের ব্যবস্থা থাকে। অনেক সময় ওয়ান ওয়ে টিকেটের চেয়ে রাউন্ড ট্রিপের টিকেটের দাম কম হয়ে থাকে। এছাড়া যত আগে টিকেট কাটবেন তত কম টাকায় টিকেট পাবেন।

অভ্যন্তরীণ রুটে ফ্লাইট পরিচালনাকারী বিমান সংস্থা

বর্তমানে বাংলাদেশের ডোমেস্টিক ফ্লাইট পরিচালনাকারী বিমানসংস্থা গুলো হল-

বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স (Biman Bangladesh Airlines) : বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স বাংলাদেশের পতাকাবাহী একমাত্র সরকারি এয়ারলাইন্স। ১৯৭২ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশের বিমান পরিবহনে ব্যবস্থায় বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সে ছিল একক আধিপত্য।

ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স (US Bangla Airlines) : বেসরকারী এই বিমান সংস্থাটি ২০১৪ সালের ১৭ জুলাই দুইটি উড়োজাহাজ নিয়ে অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট পরিচালনার শুরু করে। বর্তমানে এই বিমানসংস্থাটি অভ্যন্তরীণ ফ্লাইটের পাশাপাশি বেশকিছু আন্তর্জাতিক ফ্লাইট পরিচালনা করছে।

রিজেন্ট এয়ারওয়েজ (Regent Airways) : ২০১০ সালে অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট পরিচালনার মাধ্যমে যাত্রা শুরু করে রিজেন্ট এয়ারওয়েজ ২০১৩ সালের ১৫ জুলাই আন্তর্জাতিক ফ্লাইটের সূচনা করে। বেসরকারি এই বিমান পরিবহন সংস্থাটি শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে পরিচালনা করা হয়। উল্লেখ্য ২০২০ সালের মার্চ থেকে সব ফ্লাইট এখন পর্যন্ত বন্ধ রেখেছে দেশের বেসরকারি এয়ারলাইন্স রিজেন্ট এয়ারওয়েজ।

নভোএয়ার (Novoair) : নভোএয়ার ২০০৭ সালের অক্টোবর মাসে এভিয়েশন সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে যাত্রা শুরু করে ২০১৩ সালের ৯ জানুয়ারী এমব্রায়ার ১৪৫ জেট এয়ারক্রাফট দিয়ে প্রথম বাণিজ্যিক ফ্লাইট পরিচালনা শুরু করে।

অভ্যন্তরীণ রুট সমূহ

বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ আকাশপথে শুধুমাত্র ঢাকা থেকেই ফ্লাইট পরিচালনা করা হয়ে থাকে এবং অভ্যন্তরীণ বিমানবন্দরগুলো থেকে বিমানে শুধু ঢাকাতেই ফিরে আসা যায়। তবে এর ব্যতিক্রম ফ্লাইট হচ্ছে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার-চট্টগ্রাম এবং সিলেট-কক্সবাজার-সিলেট রুট। বর্তমানে ঢাকা থেকে ৭ টি এবং চট্টগ্রাম ও সিলেট থেকে ১ টি করে মোট ২টি অভ্যন্তরীণ রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করা হচ্ছে। বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রুটগুলো হচ্ছে-

  • ঢাকা-চট্টগ্রাম-ঢাকা (Dhaka-Chittagong-Dhaka)
  • ঢাকা-কক্সবাজার-ঢাকা (Dhaka-Cox’s Bazar-Dhaka)
  • ঢাকা-সিলেট-ঢাকা (Dhaka-Sylhet-Dhaka)
  • ঢাকা-রাজশাহী-ঢাকা (Dhaka-Rajshahi-Dhaka)
  • ঢাকা-যশোর-ঢাকা (Dhaka-Jessore-Dhaka)
  • ঢাকা-সৈয়দপুর-ঢাকা (Dhaka-Saidpur-Dhaka)
  • সৈয়দপুর – কক্সবাজার – সৈয়দপুর (Saidpur-Cox’s Bazar-Saidpur)
  • ঢাকা-বরিশাল-ঢাকা (Dhaka-Barisal-Dhaka)
  • চট্টগ্রাম-কক্সবাজার-চট্টগ্রাম (Chittagong-Cox’s Bazar-Chittagong)
  • সিলেট-কক্সবাজার-সিলেট (Sylhet-Cox,s Bazar-Sylhet)

ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম ও চট্টগ্রাম থেকে ঢাকা

বাস বা ট্রেনে চড়ে ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম যেতে ৭-৮ ঘন্টা সময় লাগলেও আকাশপথে ঢাকা হতে চট্টগ্রাম পৌঁছাতে মাত্র ৪৫ থেকে ৬০ মিনিট সময় লাগে। ঢাকা থেকে চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে প্রতিদিন বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স, নভোএয়ার, ইউএস বাংলার বিমান উড্ডয়ন করে। তবে সকল এয়ারলাইন্সের প্রতিদিনের ফ্লাইট টাইম ধারাবাহিকভাবে একই থাকলেও বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের চট্টগ্রামগামী ফ্লাইটের সময় দিনভেদে পরিবর্তিত হয়।

বিমান ভাড়া ও সময়সূচি

বিমান সংস্থা ভাড়া ঢাকা থেকে সময়সূচী চট্টগ্রাম থেকে সময়সূচী
বিমান বাংলাদেশ ৩,৫০০ থেকে ৭,০০০ টাকা ০৫ঃ৪৫, ০৭ঃ২০, ০৯ঃ০০, ১০ঃ০০, ১২ঃ৩০, ১৫ঃ১৫, ১৬ঃ০০, ১৬ঃ৪৫, ১৯ঃ৪৫, ২০ঃ০০ ০০ঃ১৫, ০৬ঃ৩০, ০৭ঃ৩৫, ০৭ঃ৪৫, ০৭ঃ৫০, ০৮ঃ১০, ০৮ঃ৫০, ১০ঃ০০, ১০ঃ৫০, ১২ঃ৩৫, ১৩ঃ২৫, ১৩ঃ৫০, ১৪ঃ০৫, ১৪ঃ৩৫, ১৬;২০, ২১ঃ০৫, ২৩ঃ০৫,
নভোএয়ার ৩,৯৯৯ থেকে ৭,৯০০ টাকা ০৭ঃ৪৫, ১১ঃ১০, ১৫ঃ০০, ১৭ঃ০০, ১৯ঃ২০ ০৯ঃ১০, ১২ঃ৩৫, ১৬ঃ২৫, ১৮ঃ২৫, ২০ঃ৪৫
ইউএস বাংলা ৩,৯৯৯ থেকে ৯,৫০০ টাকা ০৭ঃ৪৫, ১০ঃ০০, ১২ঃ৫০, ১৫ঃ০০, ১৬ঃ১৫, ১৮ঃ৩৫, ১৯ঃ৩০ ০৯ঃ১০, ১১ঃ২৫, ১৪ঃ১৫, ১৬ঃ২৫, ১৭ঃ৪০, ২০ঃ০০, ২০ঃ৫৫

ঢাকা থেকে কক্সবাজার ও কক্সবাজার থেকে ঢাকা

বাস বা ট্রেনে চড়ে ঢাকা থেকে কক্সবাজার যাওয়া বেশ সময়সাপেক্ষ্য কিন্তু আকাশপথে মাত্র ১ঘন্টায় পৌঁছানো যায়। ঢাকা থেকে কক্সবাজারের উদ্দেশ্যে প্রতিদিন বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স, নভোএয়ার, ইউএস বাংলার বিমান উড্ডয়ন করে।

বিমান ভাড়া ও সময়সূচি

বিমান সংস্থা ভাড়া ঢাকা থেকে সময়সূচী কক্সবাজার থেকে সময়সূচী
বিমান বাংলাদেশ ৪,৪০০ থেকে ৭,৫০০ টাকা ০৭ঃ২০, ১৪ঃ১৫, ১৫ঃ৪৫ ০৯ঃ৪৫, ১৫ঃ৫০, ১৬ঃ৫৫, ১৭ঃ১৫, ১৭;২০
নভোএয়ার ৪,৯৯৯ থেকে ৯,২০০ টাকা ০৭ঃ৪৫, ০৮ঃ৩০, ০৯ঃ০০, ১১ঃ০০, ১২ঃ২০, ১৪ঃ২০, ১৫ঃ৪০ ০৯ঃ২০, ১০ঃ০৫, ১০ঃ৩৫, ১২ঃ৩৫, ১৩ঃ৫৫, ১৫ঃ৫৫, ১৭ঃ১৫
ইউএস বাংলা ৪,৯৯৯ থেকে ১০,৫০০ টাকা ০৭ঃ৪৫, ০৯ঃ৩০, ১০ঃ৪৫, ১২ঃ৩৫, ১৩ঃ৩০, ১৪ঃ৩০, ১৫ঃ৪০, ০৯ঃ২০, ১১ঃ০৫, ১২ঃ২০, ১৪ঃ১০, ১৫ঃ০৫, ১৬ঃ০৫, ১৭ঃ১৫

ঢাকা থেকে সিলেট ও সিলেট থেকে ঢাকা

আকাশপথে মাত্র ৪৫ মিনিটে ঢাকা হতে সিলেট পৌঁছানো যায়। ঢাকা থেকে সিলেটের উদ্দেশ্যে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স, নভোএয়ার এবং ইউএস বাংলার বিমান প্রতিদিন উড্ডয়ন করে। তবে সকল এয়ারলাইন্সের প্রতিদিনের ফ্লাইট টাইম ধারাবাহিকভাবে একই থাকলেও বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের সিলেটগামী ফ্লাইটের সময় দিনভেদে পরিবর্তিত হয়।

বিমান ভাড়া ও সময়সূচি

বিমান সংস্থা ভাড়া ঢাকা থেকে সময়সূচী সিলেট থেকে সময়সূচী
বিমান বাংলাদেশ ৩,৫০০ থেকে ৮,৪০০ টাকা ০১ঃ১০, ০২ঃ৩০, ০৩ঃ৫০, ০৪ঃ৩০, ০৪ঃ৩৪, ০৪ঃ৪০, ১১ঃ০০, ১২ঃ২০, ১৩ঃ০০, ১৬ঃ৪৫ ০২ঃ৩০, ০৩ঃ৫০, ০৫ঃ১০, ০৫ঃ৫৫, ০৫ঃ৫৯, ০৬ঃ৩০, ০৭ঃ৩৫, ০৮;১০, ০৯ঃ৫৫, ১১ঃ১৫, ১২ঃ২০, ১২ঃ৩৫, ১৩ঃ৩৫, ১৪ঃ০৫
নভোএয়ার ৩,৯৯৯ থেকে ৭,৯০০ টাকা ০৮ঃ১৫, ১২ঃ০০, ১৯ঃ০০ ০৯ঃ৩৫, ১৩ঃ২০, ২০ঃ২০
ইউএস বাংলা ৩,৯৯৯ থেকে ৯,৫০০ টাকা ০৮ঃ০০, ১১ঃ৩০, ১৩ঃ৩০, ১৯ঃ০০ ০৯ঃ২০, ১২ঃ৫০, ১৪ঃ৫০, ২০ঃ২০

ঢাকা থেকে রাজশাহী ও রাজশাহী থেকে ঢাকা

বিমানে চড়ে ঢাকা হতে রাজশাহী যেতে মাত্র ৫০ মিনিট সময় লাগে। ঢাকা থেকে রাজশাহীগামী বিমানের মধ্যে রয়েছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স, নভোএয়ার এবং ইউএস বাংলা। তবে সকল এয়ারলাইন্সের প্রতিদিনের ফ্লাইট টাইম ধারাবাহিকভাবে একই থাকলেও বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ফ্লাইটের সময় দিনভেদে পরিবর্তিত হয়।

বিমান ভাড়া ও সময়সূচি

বিমান সংস্থা ভাড়া ঢাকা থেকে সময়সূচী রাজশাহী থেকে সময়সূচী
বিমান বাংলাদেশ ৩,৫০০ থেকে ৮,০০০ টাকা ০৭ঃ৩০, ১০ঃ১০, ১৫ঃ৩০, ১৬ঃ১৫, ১৬ঃ৪৫, ১৭ঃ১৫ ১৬ঃ৪৫, ১৭ঃ৫৫, ১৮ঃ২৫
নভোএয়ার ৩,৯৯৯ থেকে ৭,৯০০ টাকা ১৬ঃ৪৫ ১৮ঃ০০
ইউএস বাংলা ৩,৯৯৯ থেকে ৯,৫০০ টাকা ১০ঃ০০, ১৬ঃ০০ ১১ঃ২০, ১৭ঃ২০

ঢাকা থেকে বরিশাল ও বরিশাল থেকে ঢাকা

বিমানে চড়ে ঢাকা হতে বরিশাল যেতে মাত্র ৪০ মিনিট সময় লাগে। ঢাকা থেকে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স, নভোএয়ার এবং ইউএস বাংলার বরিশালগামী ফ্লাইট রয়েছে।

বিমান ভাড়া ও সময়সূচি

বিমান সংস্থা ভাড়া ঢাকা থেকে সময়সূচী বরিশাল থেকে সময়সূচী
বিমান বাংলাদেশ ৩,৫০০ টাকা ০৯ঃ৩০ ১০ঃ৫০
নভোএয়ার ৩,৯৯৯ থেকে ৭,৯০০ টাকা ১৫ঃ০০ ১৬ঃ১০
ইউএস বাংলা ৩,৯৯৯ থেকে ৯,৫০০ টাকা ০৮ঃ৩০, ১৬ঃ৩৫ ০৯ঃ৪০, ১৭ঃ৪৫

ঢাকা থেকে যশোর ও যশোর থেকে ঢাকা

বিমানে চড়ে ঢাকা হতে যশোর যেতে মাত্র ৪০ মিনিট সময় লাগে। ঢাকা থেকে নভোএয়ার, ইউএস বাংলা এবং বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের যশোরগামী ফ্লাইট চালু রয়েছে।

বিমান ভাড়া ও সময়সূচি

বিমান সংস্থা ভাড়া ঢাকা থেকে সময়সূচী যশোর থেকে সময়সূচী
বিমান বাংলাদেশ ৩,৫০০ টাকা ০৮ঃ৪৫, ১৭ঃ৪৫ ০৯ঃ৫৫, ১৮ঃ৫৫
নভোএয়ার ৩,৯৯৯ থেকে ৭,৯০০ টাকা ০৯ঃ১৫, ১১ঃ৫০, ১৪ঃ১০, ১৭ঃ৩০, ২০ঃ০০ ১০ঃ২৫, ১৩ঃ০০, ১৫ঃ২০, ১৮ঃ৪০, ২১ঃ১০
ইউএস বাংলা ৩,৯৯৯ থেকে ৯,৫০০ টাকা ০৯ঃ৩০, ১১ঃ০০, ১৩ঃ৫০, ১৬ঃ০৫, ১৭ঃ৪৫, ১৮ঃ৪৫, ২০ঃ০০ ১০ঃ৪৫, ১২ঃ১৫, ১৫ঃ০৫, ১৭ঃ২০, ১৯ঃ০০, ২০ঃ০০, ২১ঃ১৫

ঢাকা থেকে সৈয়দপুর ও সৈয়দপুর থেকে ঢাকা

ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর থেকে মাত্র ১ ঘন্টা সময়ে সৈয়দপুর যাওয়া যায়। ঢাকা হতে সৈয়দপুরগামী ফ্লাইট পরিচালনাকারী বিমান সংস্থার মধ্যে রয়েছে- বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স, নভোএয়ার এবং ইউএস বাংলা এয়ারলাইন্স।

বিমান ভাড়া ও সময়সূচি

বিমান সংস্থা ভাড়া ঢাকা থেকে সময়সূচী সৈয়দপুর থেকে সময়সূচী
বিমান বাংলাদেশ ৩,৫০০ টাকা ০৯ঃ০০, ১৩ঃ০০, ১৮ঃ১৫ ১০ঃ২০, ১৪ঃ২০, ১৬:০০, ১৯ঃ৩৫
নভোএয়ার ৩,৯৯৯ থেকে ৭,৯০০ ১০ঃ৫০, ১৪ঃ০০, ১৭ঃ৫০, ২০ঃ০০ ১২ঃ২০, ১৫ঃ৩০, ১৯ঃ২০, ২১ঃ৩০
ইউএস বাংলা ৩,৯৯৯ থেকে ৯,৫০০ টাকা ১০ঃ০০, ১২ঃ০০, ১৪ঃ০৫, ১৭ঃ০০, ১৯ঃ৩০ ১২ঃ০০, ১৩ঃ৩০, ১৫ঃ৩৫, ১৮ঃ৩০, ২১ঃ০০,

সৈয়দপুর থেকে কক্সবাজার ও কক্সবাজার থেকে সৈয়দপুর

সৈয়দপুর বিমানবন্দর থেকে মাত্র ১ ঘন্টা ৩০ মিনিট সময়ে কক্সবাজার যাওয়া যায়। বর্তমানে সৈয়দপুর হতে কক্সবাজার শুধুমাত্র বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স ফ্লাইট পরিচালনা করে আসছে।

বিমান ভাড়া ও সময়সূচি

বিমান সংস্থা ভাড়া সৈয়দপুর থেকে সময়সূচী কক্সবাজার থেকে সময়সূচী
বিমান বাংলাদেশ ৩,৫০০ থেকে ১০,৪০০ টাকা ১৩ঃ২০, ১৬ঃ৫০, ২০ঃ২০ ১৩ঃ১৫, ১৬ঃ২০

চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার ও কক্সবাজার থেকে চট্টগ্রাম

চট্টগ্রামের শাহ আমানত বিমানবন্দর থেকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রুটে একটি অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট পরিচালিত হয়। চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স ফ্লাইট পরিচালনা করে। যেতে কিংবা আসতে সময় লাগে ৩০ মিনিট।

বিমান ভাড়া ও সময়সূচি

বিমান সংস্থা ভাড়া চট্টগ্রাম থেকে সময়সূচী কক্সবাজার থেকে সময়সূচী
নভোএয়ার ৮,৯৯৮ থেকে ১৭,১০০ টাকা ০৯ঃ১০, ১২ঃ৩৫, ২০ঃ৪৫ ০৯ঃ২০, ১০ঃ০৫, ১০ঃ৩৫, ১২ঃ৩৫, ১৩ঃ৫৫, ১৫ঃ৫৫, ১৭ঃ১৫
ইউএস বাংলা ৮,৯৯৮ থেকে ১৫,৮০০ টাকা ০৯ঃ১০, ০৯ঃ১৫, ১১ঃ২৫, ০৯ঃ২০, ১২ঃ২০, ১৪ঃ১০, ১৫ঃ০৫, ১৬ঃ০৫, ১৭ঃ১৫

সিলেট থেকে কক্সবাজার ও কক্সবাজার থেকে সিলেট

সিলেটের ওসমানি আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর থেকে সিলেট-কক্সবাজার-সিলেট রুটে সপ্তাহে দুইটি অভ্যন্তরীন ফ্লাইট পরিচালিত হয়। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স কতৃক পরিচালিত ফ্লাইট সিলেট হতে প্রতি মঙ্গল ও বৃহস্পতিবার এবং কক্সবাজার হতে রবিবার ও মঙ্গলবার চলাচল করে।

বিমান ভাড়া ও সময়সূচি

বিমান সংস্থা ভাড়া সিলেট থেকে সময়সূচী কক্সবাজার থেকে সময়সূচী
বিমান বাংলাদেশ ৩,৫০০ থেকে ৭,৩০০ টাকা ১২ঃ০০, ১২ঃ৪৫ ১৩ঃ৩০, ১৪ঃ৪৫

 

বিমান টিকিট করতে করণীয়

অভ্যন্তরীণ রুটে বিমান ভ্রমণের জন্য পাসপোর্টের প্রয়োজন হয় না। তবে নিরাপত্তার জন্য আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র সাথে রাখতে হবে। আপনার পছন্দের যেকোন বিমান সংস্থার অফিস অথবা ওয়েবসাইট থেকে বিমান টিকিট কাটতে পারবেন। বিমানের টিকিট অগ্রিম কাটলে ভাড়ার ক্ষেত্রে কিছুটা ছাড় পেতে পারেন এবং আপনার সিট আপনি নিজেই নির্বাচন করতে পারবেন। আর ট্রাভেল এজেন্সি থেকে টিকিট কাটলে সংশ্লিষ্ট এজেন্সির কোন অফার চালু আছে কিনা জেনে নিন।

আমরা চেষ্টা করি সময়সময় আপডেটেড তথ্য তুলে ধরতে। তারপরেও ফ্লাইটের তথ্য ও কোন রুটের সর্বশেষ টিকেট মূল্য কেনার সময় যাচাই করে নিবেন।

 

 

 


Leave a Reply

Your email address will not be published.